अपने विचार लिखें....

'द कोलकाता डायरीज' पुस्तक का विमोचन

कोलकाता: महानगर कोलकाता में आयोजित एक संवाददाता सम्मेलन के दौरान रविवार को 'द कोलकाता डायरीज' नामक पुस्तक का विमोचन किया गया। पुस्तक का प्रकाशन

उकियोटो प्रकाशन ने सम्मान किया है। ' द कोलकाता डायरीज' पुस्तक के विमोचन के साथ ही आगे आने और देशभर के कुछ लेखकों को सम्मान देने के लिए ताज द्वारा विवांता में एक प्रेस मीट आयोजित की गई।
इस कार्यक्रम में सेवानिवृत्त ब्रिगेडियर एन एल मुखर्जी मुख्य अतिथि के रूप में उपस्थित थे, जिन्हें इस तरह के सेना पदक और विशिष्ट सेवा पदक से सम्मानित किया गया। एक समर्पित सेना के वयोवृद्ध जिन्होंने सीमाओं पर राष्ट्र की सेवा में 35 वर्षों की सेवा की और उसके लिए विभिन्न प्रशंसाएँ प्राप्त कीं। बाकी ब्रिगेडियर, जो इस समय ईस्टर्न एंड नॉर्थ ईस्टर्न स्टडीज कोलकाता के रिसर्च सेंटर के सचिव और कोषाध्यक्ष हैं, उन्होंने 1991-1994 के उच्च सैन्य तनाव की अवधि के दौरान अपना जीवन लाइन पर रखा। इस अवसर पर सिद्धार्थ मुखोपाध्याय, सुभोमय दास और मनमोहन सदाना जैसे अन्य प्रमुख लेखकों ने शिरकत की। इन सभी लेखकों को संबंधित क्षेत्रों में उनके उत्कृष्ट कार्य के लिए सम्मानित किया गया।

इसेकाई लैब्स एलएलपी के नाम से पंजीकृत उकियोटो पब्लिशिंग की स्थापना अर्जुन चौधरी द्वारा वर्ष 2019 में की गई थी, तब से उन्होंने दुनिया भर के 2000 से अधिक लेखकों का एक समुदाय बनाने के लिए एक साथ काम किया है। 2,00,000 प्रतियों में 4500 से अधिक पुस्तकों की कास्टिंग के साथ। वे पुस्तक पढ़ने और रुचियों की खोई हुई समानता के लिए एक बेहतर संभावना को उकेरने के इरादे से आते हैं। अभी 70 से अधिक देशों में काम कर रहे है। इंद्रनील मंडल की अध्यक्षता में यह आयोजन एक बड़ी सफलता के रूप में हुआ।


2629
17479 views
  
294
7558 views    0 comment
0 Shares

64
2882 views    0 comment
0 Shares

220
8069 views    0 comment
0 Shares

169
9163 views    0 comment
0 Shares

142
7571 views    0 comment
0 Shares

বাবর (Zahir-ud-din Muhammad Babur) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশে মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা—এবং ইতিহাসের পাতায় তিনি একটি জটিল, শক্তিশালী, এবং বহু-মাত্রিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত। নিচে তাঁর জীবন, চরিত্র, যুদ্ধনীতি ও শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো:

⭐ বাবর কে ছিলেন? (১৪৮৩–১৫৩০)

তিনি তিমুর (তৈমূর লং) ও চেঙ্গিস খানের বংশধর। মাত্র ১২ বছর বয়সে উজবেকিস্তানের ফারগানা উপত্যকার সিংহাসনে বসেন—এবং জীবন শুরু হয় যুদ্ধ, পাল্টা যুদ্ধ, হার-জিতের মধ্য দিয়ে।

⭐ ব্যক্তিত্ব ও চরিত্র

ইতিহাসে বাবরকে নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্যগুলোতে দেখা যায়:

১. সাহসী ও যুদ্ধকৌশলী নেতা

দুর্দান্ত যোদ্ধা

ঘোড়সওয়ারিতে দক্ষ

যুদ্ধক্ষেত্রে ঠাণ্ডা মাথায় সিদ্ধান্ত নিতেন

কৌশলী পরিকল্পনা, বিশেষ করে “তুলুগমা” ও “আর্টিলারি ব্যবহারে” তিনি প্রসিদ্ধ

২. শিক্ষিত ও সংস্কৃতিমনা শাসক

তিনি নিজেই ‘বাবরনামা’ নামে বিখ্যাত আত্মজীবনী লেখেন

পারসি, তুর্কি ভাষায় দক্ষ

কবিতা লিখতেন

প্রকৃতি, ফুল-ফল, মানুষ, সংস্কৃতি—সবকিছু সুন্দরভাবে বর্ণনা করতেন

৩. ন্যায়পরায়ণ ও উদার স্বভাবের

তাঁর আচরণ ছিল—

সৈন্যদের প্রতি উদার

দরিদ্রদের প্রতি দয়ালু

অযথা অত্যাচার করতেন না

প্রতিশ্রুতি ও কথার খুব মর্যাদা দিতেন

৪. আত্মবিশ্বাসী কিন্তু বিনয়ী

যুদ্ধ জয়ের পর অহংকারে নিজেকে হারিয়ে ফেলেননি।
‘বাবরনামা’-তে নিজের ভুল, ভয়, দুর্বলতাও লিখেছেন—যা বিরল সততা।

⭐ রাজনৈতিক ও সামরিক কীর্তি

১. দিল্লি জয় (১৫২৬) – প্রথম পানিপথ যুদ্ধ

ইব্রাহিম লোদিকে পরাজিত করেন

তোপ (আর্টিলারি) ব্যবহার করে যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দেন

এর পর ভারতবর্ষে মুঘল সাম্রাজ্যের ভিত্তি স্থাপন

২. খানওয়া যুদ্ধ, চৌসা যুদ্ধ

রাজপুত বীর রানা সাঙ্গার বিরুদ্ধে জয়

শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে ধারাবাহিক যুদ্ধ

৩. মুঘল সাম্রাজ্যের ভিত্তি শক্ত করা

কেন্দ্রীয় শাসনব্যবস্থা

প্রশাসনিক শৃঙ্খলা

সেনাবাহিনীকে নতুনভাবে সাজানো

শিল্প, বাগান, সংস্কৃতির উন্নয়ন

⭐ ধর্মীয় চরিত্র

বাবর মুসলমান ছিলেন—কিন্তু তিনি তুলনামূলকভাবে:

সহনশীল

ধর্মনিরপেক্ষ মনোভাবাপন্ন

অ-মুসলিমদের বিরুদ্ধে অযথা জুলুম করতেন না

তিনি নিজে পানশালা ধ্বংস করে পরে মদ্যপান পরিত্যাগ করেন—এটি ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন।

⭐ কারণ তিনি ইতিহাসে স্মরণীয়

1. মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা

2. উন্নত সামরিক প্রযুক্তির প্রবর্তক

3. বিশ্বখ্যাত আত্মজীবনীকার

4. সাংস্কৃতিক রুচির অধিকারী

5. অত্যন্ত সৎ ও বাস্তববাদী শাসক

⭐ সংক্ষেপে

বাবর ছিলেন—একজন যোদ্ধা, কবি, চিন্তাবিদ, শাসক, এবং ইতিহাসের এক অনন্য চরিত্র।
তিনি ভারতবর্ষে এমন একটি সাম্রাজ্যের সূচনা করেছিলেন যার প্রভাব কয়েক শতাব্দী স্থায়ী ছিল।
Report by Ai Sahab

0
13 views    0 comment
0 Shares

0
0 views    0 comment
0 Shares

0
0 views    0 comment
0 Shares

নিজস্ব সংবাদ দাতা :মুর্শিদাবাদ :২৪শে নম্ভেম্বর ২০২৫ :
আজকে যে খবরের দিকে নজর রাখতেই হচ্ছে সেটি হচ্ছে জ্যান্ত মানুষ ভোটার লিস্টে মৃত এবং মৃত মানুষ ভোটের লিস্টে জ্যান্ত সেই খবরের দিকেই নজর রাখবো। অবাক কান্ড না,
ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদ জেলার নবগ্রাম ব্লকের পাঁচগ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত ঘোষপাড়ায়। যার ২০২৫ সালের বুথ নম্বর ২৫. বুথ কেন্দ্রটি হলো পাঁচগ্রাম P.H.E.
এই বুথের মহারানী ঘোষ নামে ৬০, ৭০ বছরের এক বৃদ্ধা ২০২৫ এর ভোটার লিস্টে নাম না থাকায় চিন্তিত হয়ে পরেছেন।
তিনি ২০২৩ সালে পঞ্চায়েত ভোট দিয়েছেন, সেই সময়ে তার নাম ছিলো, এরপরে ২০২৪ সালের লোক সভা ভোটে তার নাম ডিলিট করে দেওয়া হয়, যার ফলে লোকসভা ভোট দিতে পারেন নি তিনি, এরপর থেকে ওই বুথের BLO কে তার নাম ভোটার লিস্টে তোলার কথা বললেও ২০২৫ সালের ভোটের লিস্টে নাম আসেনি বলে সংবাদ মাধ্যমের ক্যামেরার সামনে অভিযোগ করেন।
এর ফলে তিনি SIR এর এনুমেরেশন ফর্মটি পান নি।
যার ফলে মহারানী ঘোষ ভেঙে পরেছেন।
মাথায় দিয়েছেন হাত। এই বয়সে কি হবে কোথায় যাবেন ভেবে উঠতে পারছেন না এই বয়স্ক বৃদ্ধা।
অন্যদিকে ওই ভোটের লিস্টে দেখা গেলো সরু ঘোষ, ধুলুবালা ঘোষদের মতো ১০ বছর আগে অথবা ৮বছর আগে অনেকে মৃত্যু হয়ে গেছে, সেই সমস্ত ব্যক্তি দের এখনো পর্যন্ত জীবিত করে রেখে ভোটার লিস্টে নাম রেখে দিয়েছে। এখনো পর্যন্ত সেই সমস্ত ব্যক্তিদের ভোটার লিস্ট থেকে নাম বাদ যায়নি। ওই সমস্ত মৃত ব্যক্তিদের নামে SIR এর এনুমেরেশন ফর্ম গুলোও চলে এসেছে, তবে এখন সেই ফর্ম BLO তাদের পরিবারের হাতে দেননি, যেহেতু মৃত ব্যক্তি এরা।
এই সমস্ত পরিবারের লোকেরা ক্যামেরার সামনে জানাই তারা একাধিক বার ভোটে নাম তুলতে আসেন তাদেরকে নাম কেটে দেওয়ার কথা বললেও নাম কাটে নি।
এই নিয়ে ওই বুথের BLO কে ফোনের মধ্য দিয়ে যোগাযোগ করলে তিনি জানান বিষ্ণু ঘোষের মায়ের নাম ৬নম্বর ফর্ম পূরণ করলে চলে আসবে, মৃত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে বলেন যেহেতু হয়তো কোনো কারনে নাম গুলো ভোটের লিস্ট থেকে যায়নি, আফিসিয়াল ভাবে জানানো হয়েছিলো, আসলে ওই সময়ে এতটা পরিমানে ডেথ সার্টিফিকেট ছিলো না তাই হয়তো নামগুলো বাদ যায়নি।
তাহলে প্রশ্ন কি উঠছে মহারানী ঘোষের নাম ডেথ সার্টিফিকেট ছাড়া কিভাবে ২০২৪ এ ডিলিট হলো।
BLO আরও বলেন ভোট তো কেউ দু নম্বর ভাবে দেয়নি, এখানে আবারো প্রশ্ন উঠছে একথা তিনি কিভাবে জোর গলায় বলতে পারেন মৃত ব্যক্তিদের নামে কেউ এতদিন ধরে ভোট দেননি।
তাহলে কি এই কথার পিছনে সত্যিই ভোট বাক্স বাড়ানোর জন্যই নাম গুলো রেখে দেওয়া হয়েছে, সেই প্রশ্নও উঠছে।
না হলে একই বুথে একাধিক ব্যক্তির মৃত্যুর এতো বছর পর ও কিভাবে তাদের ভোটের লিস্টে নাম থাকতে পারে?

15
3055 views    0 comment
0 Shares

0
0 views    0 comment
0 Shares

36
1196 views    0 comment
0 Shares

1
0 views    0 comment
0 Shares

0
0 views    0 comment
0 Shares

0
227 views    0 comment
0 Shares

27
1910 views    0 comment
0 Shares

স্বামী, স্ত্রীর বিবাদের জেরে স্ত্রীকে 'মৃত' দেখিয়ে ভোটার তালিকা থেকে জীবিত স্ত্রীর নাম বাতিল করে দিলেন বিএলও'র দায়িত্বে থাকা স্বামী।
সেই থেকে জীবিত হওয়ার চেষ্টায় হন্যে হয়ে ঘুরেছেন মৃত স্ত্রী টুম্পা দাস।

কিন্তু কিছুই করতে পারেন নি।

এস আই আর ফর্ম না পেয়ে দেশ ছেড়ে যেতে হবে এই আশঙ্কায় সমস্ত প্রামাণ নথিপত্র নিয়ে বৃহস্পতিবার "মৃত" স্ত্রী টুম্পা স্বয়ং তার বাবাকে সঙ্গে নিয়ে হাজির হন জঙ্গিপুরের মহকুমা শাসকের কাছে।
সমস্ত ঘটনা জানিয়ে লিখিত অভিযোগও করেন, বিএলও স্বামী প্রভাকর মণ্ডলের বিরুদ্ধে।

স্ত্রীর অভিযোগ, "স্বামী পিলকি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পার্শ্ব শিক্ষক হিসেবে বরাবর এলাকায় বিএলও হিসেবে কাজ করে আসছেন। ২০২৩ সাল পর্যন্ত সব ঠিক ঠাক চলছিল।
ওই বছরই আমি পঞ্চায়েত নির্বাচনে দাঁড়িয়ে ছিলাম একটি দলের হয়ে।
এরপর ২০২৪ সাল থেকে আমাদের মধ্যে পারিবারিক অশান্তির কারণে পিলকিতে স্বামীর ঘর ছেড়ে বাবার বাড়ি সুতির আমুহা কদমতলা গ্রামে চলে আসি। সেখানেই রয়েছি আমি।
২০২৫ সালে সাগরদিঘির বালিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৪৯ নম্বর বুথের ভোটার তালিকা দেখতে গিয়েই নজরে পড়ে আমাকে মৃত বলে ঘোষণা করে বিএলও স্বামী,
মৃত বলে আমাকে এস আই আর ফর্মও দেওয়া হয়নি। ফের তালিকায় নাম তোলার চেষ্টা করলেও তা করতে পারিনি। তাই ভোটার তালিকায় মৃতই রয়ে গেছি এখনও।"
এরপর বৃহস্পতিবার টুম্পার মুখে সমস্ত ঘটনা শুনে বিষ্মিত জঙ্গিপুরের মহকুমা শাসক গাদ্দাম সুধীরকুমার রেড্ডি ওই ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেন সাগরদিঘির বিডিওকে। শুক্রবারই বিএলও স্বামী প্রভাকরকে ডেকে পাঠানো হয় সাগরদিঘি ব্লক অফিসে। প্রভাকরকে এবারও এসআইআর'য়ের বিএলও'র দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

বিডিও শতাংশুনাথ চক্রবর্তী বলেন," তার স্ত্রীকে মৃত দেখিয়ে কেন তা নাম ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। তার উত্তর চেয়েছেন তিনি।

টুম্পা বলেন, "২০১৩ সালে আমার বিয়ে হয় পিলকি গ্রামে। একটি ছেলেও হয়। আমি প্রতিবারই ভোট দিয়েছি পিলকির ১৪৯ নম্বর বুথে। ২০২৩ সালে পঞ্চায়েত ভোটেও প্রার্থী হই একটি দলের। কিছুদিন পর থেকে স্বামীর সঙ্গে গোলমালের শুরু। চলে যায় সুতিতে বাবার বাড়িতে। সেই থেকে সেখানেই আছি।"

টুম্পার অভিযোগ,"বেঁচে থাকা সত্বেও কেন আমাকে এভাবে মৃত দেখানো হল? বিএলও'র এত ক্ষমতা? আমি এর শাস্তি চাই। শুধু তাই নয়, তার দুই বোন প্রীতিলতা মণ্ডল ও প্রণতি মণ্ডলের বিয়ে হয়ে গেছে ১২ বছর আগে জিয়াগঞ্জ ও তেঁতুলিয়ায়। ভোটার তালিকায় পিলকি ও তাদের শ্বশুরবাড়িতেও নাম রয়েছে দু'জনেরই। দু জায়গাতেই তারা প্রতিবার ভোট দেয়। এসআইআর ফর্মও নিয়েছে দু জায়গাতেই।”

অভিযুক্ত বিএলও স্বামী প্রভাকরকে শুক্রবার ফোন করলে তিনি বলেন, "স্ত্রী টুম্পাকে ভুল করে মৃত দেখিয়ে ফেলেছি। আমার ভুল হয়ে গেছে। দুই বোনের নামও দু জায়গায় ভোটার তালিকায় আছে এটা ঠিক। আমি তাদের এবারে বলে দিয়েছি এক জায়গা থেকে নাম কাটার কথা। এনিয়ে বিডিও আমাকে ডেকে পাঠিয়েছেন ব্লক অফিসে। আমি সেখানেই রয়েছি।”

"মৃত" স্ত্রী টুম্পা জানান, শুক্রবার সাগরদিঘির বিডিও আমাকে ফোন করেছিলেন। তিনি বলেছেন জানুয়ারি মাসে নির্দিষ্ট ফর্মে ভোটার হওয়ার আবেদন করলে আমি নাকি আবার জীবিত হয়ে উঠব। এখন দেখি কবে তাদের দয়ায় আবার বেঁচে উঠি আমি!
টুম্পা দাস একসময়ে সাংবাদিক দের সামনে মুখোমুখি হয়ে কান্নায় ভেঙে পরেন।

**পুরো খবরের ভিডিও লিংক দেওয়া হলো নিচে**👇 YOUTUBE এবং FACE BOOK

https://youtu.be/HioAFXZz6qY?si=yjqr1aKNMBnMY36N

https://www.facebook.com/share/v/1KFxWaib9H/

11
113 views    0 comment
0 Shares

0
0 views    0 comment
0 Shares

Pingla Barta ঝুলন্ত অবস্থায় এক মৃতদেহ ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গরবেতা বেড়াচাবরা এলাকার ফতেগঞ্জ গ্রামের বাড়ির কিছুটা দূরে একটি গাছে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়, ওই মৃত ব্যক্তির নাম গোপীনাথ মুরমু বয়স ৫৭/৫৮ আনুমানিক। এই গোটা ঘটনাটি ঘটেছে একুশে নভেম্বর এই দিন সকালে এলাকার কিছু মানুষজন দেখতে পান একটি গাছে ওই ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ , তখন এলাকার মানুষজন তড়িঘড়ি চন্দ্রকোনা রোড বিদ হাউস পুলিশকে খবর দেন, খবর পেয়ে চন্দ্রকোনা রোড বিড হাউসের পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ওই মৃতদেহে উদ্ধার করেন তবে কি কারনে এই ঘটনা তা নিয়ে গোটা ঘটনাটি তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ,

0
0 views    0 comment
0 Shares

Pingla Barta পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সমস্ত জেলা এবং ব্লক স্তরে নেশা মুক্ত নতুন উদ্যোগ নিয়েছেন, রাজ্যে বিভিন্ন জেলাতে এই নেশা মুক্ত কর্মসূচি প্রশাসনের তরফ থেকে পালিত হয়ে আসছে, এরই পাশাপাশি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গরবেতা ২ নম্বর ব্লকের গোয়ালতোড় থানা এলাকায় কিয়ামাচা উচ্চ বিদ্যালয়ের সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে একটি নেশা মুক্ত ভারতবর্ষ গঠনের শিবিরের আয়োজন করা হয়, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গরবেতা ব্লকের প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই শিবিরের আয়োজন করা হয়, নেশা মুক্ত ভারত বর্ষ এই শিবিরে পালিত হয় একুশে নভেম্বর, নেশা মুক্ত এই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন এই দিন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গড়বেতা দু'নম্বর ব্লক ডেভেলাপমেন্ট অফিসার মাননীয় দেব ঋষি ব্যানার্জি, উপস্থিত ছিলেন গর্বেতা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দীনবন্ধু দে মহাশয়। আরো অনেক বিশিষ্ট সমাজসেবী এই প্রশিক্ষণ শিবিরে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক- শিক্ষিকা বিদ্যালয়ের সমস্ত ছাত্র ছাত্রী এই কর্মসূচিতে যোগদান করে সম্পূর্ণ করেন এই কর্মসূচি।

0
0 views    0 comment
0 Shares

আজ শুক্রবার, Dubai Air Show 2025-এ প্রদর্শনী উড়ানের সময় ভারতীয় লাইট কমব্যাট এয়ারক্রাফট Tejas বিধ্বস্ত হয়েছে।দুর্ঘটনাটি স্থানীয় সময় দুপুর ২টার দিকে ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, বিমানটি হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাটিতে আছড়ে পড়ে এবং সঙ্গে সঙ্গেই আগুন ধরে যায়।Indian Air Force নিশ্চিত করেছে—পাইলট ইজেক্ট করার চেষ্টা করলেও গুরুতর আহত হন এবং পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।দুবাই সিভিল ডিফেন্স দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থলে নিরাপত্তা বেড়েছে এবং পুরো এলাকা ঘিরে তদন্ত চলছে।IAF জানিয়েছে, দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে একটি বিশেষ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।Tejas হলো ভারতের নিজস্ব প্রযুক্তিতে নির্মিত লাইট কমব্যাট ফাইটার জেট। আজকের দুর্ঘটনা এয়ার শোর সবচেয়ে বড় আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে।নিহত পাইলটের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও সমবেদনা

0
17 views    0 comment
0 Shares