6 ডিসেম্বর হুমায়ুন কবীর বাবরি মসজিদের ভিত্তি স্থাপন করলেন।
📰 আজকের খবর – হুমায়ুন কবির ও Babri Masjid স্মরণে নতুন মসজিদের শিলান্যাসহুমায়ুন কবির — যিনি সম্প্রতি Trinamool Congress (TMC) থেকে সাসপেন্ড হয়েছেন — আজ পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার বেলডাঙা / রেজিনগর এলাকায় একটি “Babri-style” মসজিদ নির্মাণের জন্য ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে — সূত্র অনুযায়ী — বহু মানুষ, ধর্মগুরু এবং সাধারণ জনসংখ্যার উপস্থিতি ছিল। স্থাপনার সময় “আল্লাহু আকবর” স্লোগানসহ ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালিত হয়েছে। নিরাপত্তার জন্য মুর্শিদাবাদ অঞ্চলে র্যাফ, পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিপুল মোতায়েন ছিল। হুমায়ুন কবির দাবী করেছেন, মসজিদ নির্মাণ অব্যাহত থাকবে — এবং এই কাজ আইনগতভাবে কোনও নিষিদ্ধ বা অবৈধ কাজ নয়। মসজিদ নির্মাণের জন্য বাজেট হিসেবে প্রায় ₹৩০০ কোটি (ভারতীয় রুপিতে) বরাদ্দের কথা বলা হয়েছে। তাতে হাসপাতাল, কমিউনিটি হালাল সুবিধা, গেস্টহাউস–সহ ভৌত কাঠামো গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে। এই শিলান্যাস ও মসজিদ গড়ার উদ্যোগকে কেন্দ্র করে রাজনীতি–রাজনৈতিক, আইন-শৃঙ্খলা এবং সামাজিক সংকট দেখা দিতে পারে বলে অনেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। রাজনৈতিক দল, কার্যকরী সংস্থা এবং সামাজিক দল-গোষ্ঠীর মধ্যে বিতর্ক শুরু হয়েছে। ⚠️ কেন এই বিষয়টি গুরুত্ব পাচ্ছে১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর — একই তারিখে — মূল Babri Masjid (অযোধ্যায়) ধ্বংস হয়েছিল। সেই ঘটনায় দেশের বৃহৎ communal/ধর্মীয় এখনো রাজনৈতিক-সামাজিক প্রভাব রয়েছে। নতুন মসজিদ গড়ার উদ্যোগ ও শিলান্যাস — বিশেষ করে “Babri Masjid–style” অভিধানে — তাই স্বাভাবিক ধর্মীয় কাজের চেয়ে অনেক বেশি রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রতীকী গুরুত্ব বহন করে।আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা বা আদালত যেহেতু হস্তক্ষেপ করেনি, তাই প্রশাসনিক দায়িত্ব পড়েছে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর ওপর — যাতে শান্তি ও আইন-শৃঙ্খলা বজায় থাকে।