logo

হাওড়া জেলার পাঁচলা থানার অন্তর্গত বিকি হাকোলা গ্রামে প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি তাহার জমি ও ওয়ারিশান জালিয়াতি করলো কে কে বিস্তারিত তো জানতে নিচে দেখুন

হাওড়া জেলার অন্তর্গত পাঁচলা বিধানসভা কেন্দ্রে প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি রামলাল ঘোষ মহাশয়ের যাহার দান করা প্রতিষ্ঠান হাকোলা উমেশ চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়। রামলাল ঘোষের স্ত্রীর নামে হাওড়া জেলায় পাঁচলা থানার অন্তর্গত জলা বিশ্বনাথপুর মৌজায় একটি জমি ছিল, যাহা রেকর্ডে নাম ছিল তার স্ত্রী কুসুম কুমারী দাসী।এরা ছিলেন নিঃসন্তান। এই নিঃসন্তান প্রমাণিত হয় ২০০৮ সালে রামলাল ঘোষের নিজস্ব জমি বিক্রয় করে। তৎপর রেকর্ডও সমান মূল্যে হয়। এবং নিঃসন্তান থাকাকালীন তার ভাতুষ্ পুত্র পঞ্চানন ঘোষের তিন ছেলে ১.সুধীর কুমার ঘোষ, ২.পরেশ চন্দ্র ঘোষ, ৩.অনিল কুমার ঘোষ। রামলাল ঘোষ এবং কুসুমকুমারী ঘোষ ওরফে কুসুমকুমারী দাসীর সমস্ত সম্পত্তি সুধীর কুমার ঘোষ পরেশ চন্দ্র ঘোষ অনিল কুমার ঘোষ, যাহাদের মৃত্যুর পর ওয়ারিশান হয় ১.সুধীর কুমার ঘোষের ৩ ছেলে, পরেশ চন্দ্র ৭ সাত ছেলে ও অনিল ঘোষের ৩ ছেলে, এবং একটি মন্দির স্থাপন করেন যাহার নাম শ্রী শ্রী লক্ষ্মী জনার্দন ও শ্রী শ্রী মহেশ্বর শিব ঠাকুর বাড়ি। এখানে আরো উল্লেখ করেন শুধু পুত্র সন্তানরাই এই সম্পত্তির সমান অংশীদার হবেন। এই মতে সুধীর কুমার ঘোষের তিন ছেলে ২০২৩ সালে হাউলীবাগান নিবাসী ব্যক্তিদের বিক্রয় করেন, ৫৬.৬৬ শতক জমি। যাহার দাগ নং-১৩৮২,১৩৮৪ খতিয়ান -৩১৯,তৎপর 2025 সালে পরেশ চন্দ্র ঘোষের ওয়ারিসানগণের ইমার্জেন্সি টাকার প্রয়োজন হওয়ায় ২ জনকে দানপত্র করেন। তারপর জমিটি দেখা যায় আনুমানিক দুমাস আগে জমিটি বিক্রয় করেছে একজন ফেক ওয়ারিশান দিয়ে। সেই ওয়ারিশান দেওয়া হয়েছে বিকি হাকোলা গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে, এবং ওয়ারিসান টি রিসিভ করেন বেলডুবি গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা অশোক সেন। সেই ভুল ওয়ারিশান একজন ৭৮ বছর মহিলাকে জাল নথিপত্র দিয়ে হাওড়া ডি এস আর টু থেকে জমিটির রেজিস্ট্রি করান। এবং ভদ্র মহিলার বাড়ি বলেন শিলিগুড়ি। এখানে যে রেজিস্ট্রিতে এড্রেস উল্লেখ করা হয়েছে, সেটি সম্পূর্ণ মিথ্যে, এবং যে বাসবি ঘোষের নাম করে জমিটি বিক্রয় করা হয়েছে, সেটিও মিথ্যে। এবং গত ০১/০৯/২০২৫ তারিখে পাঁচলা থানায় একটি এফ আই দায়ী হয়, যে রামলাল ঘোষের ওয়ারিশান জালিয়াতি ভাবে জমিটি বিক্রয় করেছে। কেস নম্বর -২৮১/২০২৫, এই কেস টি করেন জলা বিশ্বনাথপুর নিবাসী আদিত্য মালিক, এই আদিত্য মালিক হচ্ছে যে ভুল বাসবি ঘোষ কে সাজিয়ে জমিটি তার বইয়ের নামে রেজিস্ট্রি করেছিল। কিন্তু এই বিষয়টি আমি জানার পর সঙ্গে সঙ্গে আমার নিকট পাঁচলা থানায় একটি এফ আই আর লঞ্চ করি যাহার কেস নাম্বার -২৩৭/২০২৫। বর্তমানে ২৮১ নং কেসের সাথে জড়িত একটি ক্যান্সার পেসেন্ট, যাহার নাম শ্যামলী ঘোষ, এবং ইনি গত দু'বছর ধরে চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট চিকিৎসারত,শ্যামলী ঘোষ তাই জন্য তার জমিটি তার কাছের ছেলে অমিত অধিকারী এবং সুমন্ত চন্দ্রকে দানপত্র করিয়া দেন। তার কারণ তার চিকিৎসা টোটাল খরচাটাই তারা বহন করেছে। শ্যামলী ঘোষ একজন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এক অন্যতম প্রতিষ্ঠান আনন্দধারা STCM টেনার পদে যুক্ত । ইনি এই প্রতিষ্ঠানের একজন দক্ষ এবং সমাজসেবিক শ্যামলী ঘোষ হিসেবে পরিচিত।শ্যামলী ঘোষ বলেছেন আমি একজন ক্যান্সার পেশেন্ট হয়ে আমি আমার জমি যদি বিক্রয় করি আমার ট্রিটমেন্টের কারণে তাহলে অন্য লোক কি করে আমার বিরুদ্ধে কেস করে। থানা কোন কিছু ইনফরমেশন না নিয়ে এফ আই আর লঞ্চ করল। কিন্তু তারা জানতো সবকিছু ম্যাটার।

35
4039 views