
আমার জীবন কাহিনী
আগের বছর আজকের দিনে আমার জীবনের একটি মাথা থেকে ছাদ সরে যাওয়া ঘটনা ঘটে। সেবাব্রত হসপিটালে আমার মায়ের বাই স্পি রিপোর্ট করানো হয়, করেন ডক্টর লতিফা রহমান। ঐদিন রাত্তির বেলা আমার আমি জানতে পারি আমার মায়ের ক্যান্সার। প্রচুর ভেঙে পড়েছিলাম। তারপর আমার শ্রেষ্ঠ ডক্টর প্রলয় ব্যানার্জি ঐদিন রাত্রির বেলায় আমাকে বলেছিল যে তোমার মাকে ঠিক করার দায়িত্ব আমার। সেই মতে ১৬/০৫/২০২৪ সালে চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট ডক্টর প্রলয় ব্যানার্জি নেতৃত্বে আমি আমার মাকে নিয়ে যাই সেখানে। ফাস্ট রেজিস্ট্রেশন কমপ্লিট করি, এবং গাইনি ডিপার্টমেন্টে দেখানো হয়, ডক্টর মনীষা ম্যাডামের কাছে। এবং সমস্ত পরীক্ষা কমপ্লিট করার পর , মায়ের সেকেন্ড স্টেজ ক্যান্সার ধরা পড়ে। তারপর মনীষা ম্যাডাম নেতৃত্বে একটি বোর্ড মিটিং বসানো হয়,সেই বোর্ড মেডিকেল উপস্থিত ছিলেন বিশেষজ্ঞ অনকোলজিস্ট ডক্টর সায়ন কুন্ডু, এবং কেমোথেরাপি এবং আরও বিভিন্ন ধরনের ডক্টরা। সেখানে ডক্টর মনীষা ম্যাডাম বলেন আপনার মা পুরোপুরি ঠিক হয়ে যাবে। টোটাল ৯ মাস সমস্ত ট্রিটমেন্টের পর, আবার পুনরায় সব রিপোর্ট করানো হয়। সেই রিপোর্টে রেজাল্ট আছে সেটি পুরো নির্মূল হয়ে গেছে। ২৫ টা রেডিয়েশন, সিট প্লাটিনাম কেমো ৫ টা, ইন্টারনাল রেডিয়েশন, এই টোটাল ট্রিটমেন্টগুলো সত্যিই খুব অসাধারণ। ভাবতে পারিনি যে আমার মাকে আমি ফিরে পাব। এর জন্য অবদান চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনডিস্টিউটের সকল ডক্টর, ডাক্তার ম্যাডাম,। সকলের থেকে প্রচুর সহযোগিতা পেয়েছি।গুরুদেব ডক্টর প্রলয় কাকা