তীরে বসে ‘ডেনা’র ঝাপটা দেখা হল না! ব্যাজার মুখে হোটেল খালি করে দিঘা ছাড়তে হচ্ছে পর্যটকদের
অনেকে ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস দেখেই দিঘা বেড়াতে গিয়েছিলেন। কিন্তু প্রশাসনের কড়াকড়িতে হোটেল ছাড়তে হচ্ছে সবাইকে। শনিবারের পর আবার দিঘা, মন্দারমণি বেড়াতে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
সমুদ্রে ১২ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে এগোচ্ছে ‘ডেনা’। অভিমুখ উত্তর-পশ্চিম। বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার সকালের মধ্যে তার ‘ল্যান্ডফল’ হতে পারে। সেই সময় প্রবল জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা।
শক্তি বাড়িয়ে উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ডেনা’। বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার সকালের মধ্যে তার সম্ভাব্য ‘ল্যান্ডফল’ হতে পারে। ঘূর্ণিঝড় স্থলভাগে আছড়ে পড়ার সময় পশ্চিমবঙ্গের উপকূলে জলোচ্ছ্বাস প্রবল হতে পারে, সতর্ক করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। ঢেউয়ের উচ্চতা হতে পারে সর্বোচ্চ ১৪ ফুটেরও বেশি!
সমুদ্রে ১২ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে উপকূলের দিকে এগোচ্ছে ‘ডেনা’। অভিমুখ মূলত উত্তর-পশ্চিম। আবহবিদেরা জানিয়েছেন, ওড়িশার ভিতরকণিকা থেকে ধামারার মধ্যে ‘ডেনা’ আছড়ে পড়তে পারে। ওই সময়ে অর্থাৎ, বৃহস্পতিবার গভীর রাত থেকে শুক্রবার ভোর পর্যন্ত উপকূলে ঢেউয়ের উচ্চতা হবে সবচেয়ে বেশি। পূর্বাভাস অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গের উপকূলে বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটে থেকে শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টার মধ্যে ঢেউ উঠতে পারে ৯.৮৪ ফুট থেকে ১৪.৪৩ ফুট পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে উপকূল খালি রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। নৌকা, ছোট ছোট জলযান নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যেতে বলেছে হাওয়া অফিস।